বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪

সাপ্তাহিক নবযুগ :: Weekly Nobojug
উত্তর আমেরিকায় ঈদুল ফিতর উদযাপিত

উত্তর আমেরিকায় ঈদুল ফিতর উদযাপিত

ধর্মীয় ভাব-গম্ভীর পরিবেশে ফিলিস্তিন সহ মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় উত্তর আমেরিকায় বুধবার (১০ এপ্রিল) পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়েছে। উত্তর আমেরিকার মধ্যে নিঊইয়র্কের জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার (জেএমসি) আয়োজিত ঈদের জামাত সবেচেয়ে বড় হয়েছে। এতে ১০/১২ হাজার মানুষ অংশ নেন ধারনা করা হচ্ছে। ঈদের নামাজ আদায় শেষে বিশেষ মুনাজাতে মহান আল্লাহতায়ালার দরবারে সমগ্র মুসলিম জাহান তথা মানব জাতির সুখ-সমৃদ্ধি কামনা করা হয়েছে। বিশেষ প্রার্থনা করা হয়েছে ফিলিস্তিনের নিপীড়িত নির্যাতিত মানুষের মুক্তির জন্য। ঈদের দিন ছিলো চমৎকার আবহাওয়া। ফলে খোলা আকাশের নীচে খোলা মাঠে বা রাস্তার উপর ঈদের নামাজ আদায়ে কোন সমস্যা হয়নি। খবর ইউএনএ’র।

উত্তর আমেরিকায় ঈদুল ফিতর উদযাপিত

উত্তর আমেরিকায় ঈদুল ফিতর উদযাপিত

ধর্মীয় ভাব-গম্ভীর পরিবেশে ফিলিস্তিন সহ মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় উত্তর আমেরিকায় বুধবার (১০ এপ্রিল) পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হয়েছে। উত্তর আমেরিকার মধ্যে নিঊইয়র্কের জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার (জেএমসি) আয়োজিত ঈদের জামাত সবেচেয়ে বড় হয়েছে। এতে ১০/১২ হাজার মানুষ অংশ নেন ধারনা করা হচ্ছে। ঈদের নামাজ আদায় শেষে বিশেষ মুনাজাতে মহান আল্লাহতায়ালার দরবারে সমগ্র মুসলিম জাহান তথা মানব জাতির সুখ-সমৃদ্ধি কামনা করা হয়েছে। বিশেষ প্রার্থনা করা হয়েছে ফিলিস্তিনের নিপীড়িত নির্যাতিত মানুষের মুক্তির জন্য। ঈদের দিন ছিলো চমৎকার আবহাওয়া। ফলে খোলা আকাশের নীচে খোলা মাঠে বা রাস্তার উপর ঈদের নামাজ আদায়ে কোন সমস্যা হয়নি। খবর ইউএনএ’র।

বাচ্চাদের সাথে কথা বলুন, সময় দিন

বাচ্চাদের সাথে কথা বলুন, সময় দিন

আমাদের শিশুরা যারা এদেশে (ইউএসএ) জন্ম নিয়েছে বা যে শিশুরা ছোটবেলায় এখানে এসেছে তারা ধীরে ধীরে এখানকার মূল্যবোধ, আচার-আচরণ শিখতে শিখতে বড় হতে হচ্ছে। কারণ তারা যখন স্কুলে যেতে থাকে, তখন থেকেই তারা নি¤েœাক্ত বিষয়গুলো রপ্ত করা শুরু করে- অন্যকে সাহায্য করা, বড়দের শ্রদ্ধা করা, আরেকজনের কথার উপর কথা না বলা, লাইনে দাঁড়ানো, সরি বলা, অন্যের আনন্দে আনন্দিত হওয়া, আরেকজনের ভাল কাজে বাহবা দেয়া, আস্তে কথা বলা, নিজের কাজ নিজে করা, যেখানে সেখানে ময়লা, থুতু এসব না ফেলা, অন্যের কাজে সাহায্য করা, অন্য ধর্ম, বর্ণ, মত, জাতি বা জাতকে সম্মান করা, সবাইকে সম চোখে দেখা, মিথ্যা না বলা ইত্যাদি। আরো বহু বিষয় তাদের শেখানো শুরু হয় স্কুলের প্রথম দিন থেকেই। প্রতিদিন এসব বিষয়ে এমনভাবে শেখানো বা প্রশিক্ষণ দেয়া হয়, যাতে একটা সময় বাচ্চাদের মনোজগতে এসব ভালো গুণ প্রোথিত হয়ে যায়। সময়ে এসব তাদের অভ্যাসে চলে আসে। তাই এই বাচ্চাগুলো যখন একটু বড় হয় তখন থেকেই তাদের আচার-আচরণে, কথায় ওই মূল্যবান মানবিক শিক্ষাগুলো প্রকাশ পেতে থাকে। আর তখন থেকেই অভিভাবকদের অনেক বিষয় তাদের অপছন্দ হতে থাকে এবং কখনো সখনো বাচ্চারা তাদের প্রতিক্রিয়াও ব্যক্ত করে ফেলে। কারণ আমরা অভ্যাস বশে এমন কিছু করি যা বাচ্চারা একেবারেই পছন্দ করে না।

Gias Ahmed