
ছবি: সংগৃহীত
এমটিএর অর্ধেক যাত্রীই ভাড়া দেয় না। আর এই যাত্রীদের প্রতিরোধ করতে ৫ মিলিয়ন ডলারের নতুন পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এমটিএর বোর্ড সভায় পরীক্ষামূলকভাবে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এমটিএর নিজস্ব পরিসংখ্যানে দেখা যায়, সিলেক্ট বাস সার্ভিস লাইন্সের ৫০ ভাগের বেশি যাত্রী ভাড়া পরিশোধ করে না।
এমটিএর ট্রেন, বাস, ব্রিজ ও টানেলগুলোর জন্য ভাড়া ফাঁকি অত্যন্ত ব্যয়বহুল একটি সমস্যা। এর ফলে কেবল ২০২২ সালেই সংস্থার ক্ষতি হয়েছে ৭০০ মিলিয়ন ডলার।
ভাড়া ফাঁকি প্রতিরোধ করতে এমটিএ অনেক উদ্যোগ নিয়েছে। কিন্তু প্রায় সব উদ্যোগটি শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে সাত লাখ ডলার দামের ইলেক্ট্রনিক প্যানেল দরজা বসানো হয়েছিল। কিন্তু অপরাধীরা ¯্রফে হ্যাক করার মাধ্যমে ওই প্যানেল দরজাকে অকেজো করে দিয়েছিল।
এমটিএ গত সামারে ভাড়া পরিদর্শক নিয়োগ করেছিল। ইগল টিম নামে পরিচিত এই উদ্যোগও ফলপ্রসূ হয়নি।
তারপরও নতুন উদ্যোগের ব্যাপারে এমটিএ আশাবাদী। এমটিএ বস জানো লিবার বলেছেন, এসব যন্ত্র বাসে ভাড়া ফাঁকি রোধে কার্যকর হবে।
তিনি বলেন, নতুন নতুন উদ্যোগের ফলে সাবওয়েতে গত সামারে ভাড়া ফাঁকি প্রায় ৩০ শতাংশ কমানো গেছে।