সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪

সাপ্তাহিক নবযুগ :: Weekly Nobojug

কোথায়, কখন জামাত

মঙ্গল অথবা বুধবার  ঈদুল ফিতর

নবযুগ রিপোর্ট

আপডেট: ০০:০১, ৬ এপ্রিল ২০২৪

মঙ্গল অথবা বুধবার  ঈদুল ফিতর

ছবি: সংগৃহীত

শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা সাপেক্ষে উদযাপিত হয় মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর। উম্মুল কুরা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আগামী ১০ এপ্রিল, বুধবার পবিত্র ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ৯ এপ্রিল, মঙ্গলবার বিশ্বের যে কোনো জায়গায় চাঁদ দেখা গেলে আগামী ১০ এপ্রিল, বুধবার পবিত্র ঈদুল ফিতর অনুষ্ঠিত হবে নিউইয়র্ক তথা যুক্তরাষ্ট্রে।

এতে হবে রোজ ৩০ টি। আর রোজা ২৯ টি হলে বা সোমবার চাঁদ দেখা গেলে মঙ্গলবার উদযাপিত হবে পবিত্র ঈদুল ফিতর। নিউইয়র্কে ইতিমধ্যে ঈদের আগাম প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। মসজিদে মসজিদে ঈদ জামাতের ঘোষণা দেয়া হয়েছে। আজ ৫ এপ্রিল, শুক্রবার পবিত্র জুমায়াতুল বিদা। আজকের জুমার নামাজের আগে বা পরে ঈদ জামাত কখন কোথায় হবে সেটি ঘোষণা করা হবে সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে। এবারও বিভিন্ন মসজিদে একাধিক ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত হবে। পুরুষদের পাশাপাশি নারীদের জন্যও নামাজের বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে। ঈদের নামাজের আয়োজন করার জন্য বিভিন্ন মসজিদ পরিচালনা কমিটির পক্ষ থেকে আগেভাগেই পুলিশের সঙ্গে আলোচনা করে ঈদগাহ এবং মসজিদের নামাজের স্থানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে।
একাধিক মসজিদের প্রধান ইমাম ও পরিচালনা পরিষদের নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তারা সুষ্ঠুভাবে ঈদের জামাত সম্পন্ন করতে আগাম সব ব্যবস্থা নিচ্ছেন। ঈদ নামাজের জন্য পুলিশের অনুমতি নিচ্ছেন। তারা ঈদের নামাজে আসা মুসল্লিদের অজু করে জায়নামাজ সঙ্গে নিয়ে আসার অনুরোধ জানিয়েছেন। কারণ যেসব মসজিদের ঈদের জামাত স্কুলের মাঠ কিংবা খোলা রাস্তায় অনুষ্ঠিত হবে, সেখানে মসজিদের পক্ষ থেকে নামাজের জন্য কেবল পলিথিন বিছানো হবে, কার্পেট বিছানো হবে না। ফলে মুসল্লিরা যাতে স্বাচ্ছন্দ্যে নামাজ পড়তে পারেন, সে জন্যই জায়নামাজ নিয়ে আসার জন্য বলা হয়েছে।
কোথায়, কখন ঈদের জামাত : জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের (জেএমসি) উদ্যোগে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে জ্যামাইকার টমাস এডিসন হাইস্কুলের মাঠে। প্রতিবছরের মতো এবারও সেখানে একটি ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল সাড়ে আটটায়। ইতিমধ্যে সেখানে ঈদের নামাজের ব্যবস্থা করার জন্য কর্তৃপক্ষ অনুমোদনও পেয়েছে। জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারের পরিচালনা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আফতাব মান্নান বলেন, এখন আবহাওয়া ভালো। রোদ আছে, বৃষ্টির সম্ভাবনাও নেই। এ জন্য আমরা টমাস এডিসনের মাঠেই ঈদের জামাতের আয়োজন করছি। 
তিনি বলেন আরও, আমরা আশা করছি, এবারের ঈদের নামাজে প্রায় ১০ হাজার মানুষ উপস্থিত থাকবেন। অজু করে ও জায়নামাজ নিতে এলে ভালো হবে। যদি বৃষ্টি হয়, তাহলে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে মসজিদে। সে ক্ষেত্রে তিনটি জামাত অনুষ্ঠিত হতে পারে। জামাতগুলো হবে সকাল ৮টা, ৯টা ও ১০টায়। এখানে পুরুষের পাশাপাশি নারী ও শিশুদের জন্যও নামাজের ব্যবস্থা থাকবে। আর মাঠে নামাজ হলে সেখানেও নারী, পুরুষ ও শিশু সবার জন্য ঈদের নামাজের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এস্টোরিয়ার আল আমিন জামে মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। মসজিদ পরিচালনা পরিষদের প্রেসিডেন্ট শাহাব উদ্দীন বলেন, গতবারের মতো এবারও এস্টোরিয়ার ৩৬ স্ট্রিটে ঈদের নামাজের জামাত সকালে হবে। আবহাওয়া খারাপ হলে মসজিদের ভেতরে কমপক্ষে তিনটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত সকাল সাতটায়, দ্বিতীয় জামাত সকাল আটটায় এবং তৃতীয় জামাত সকাল নয়টায় হবে। মহিলাদের জন্য আলাদা নামাজের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তৃতীয় জামাতে মহিলারা অংশগ্রহণ করতে পারবেন। যারা নামাজ পড়তে যাবেন, তারা সঙ্গে জায়নামাজ নিয়ে যাবেন। তারা আশা করছেন, খোলা স্থানেই ঈদের নামাজের ব্যবস্থা করতে পারবেন।
আল আরাফা ইসলামিক সেন্টারের উদ্যোগের জ্যামাইকার সুজান বি এন্থনীর মাঠে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এই জামাত হবে সেখানকার প্লে গ্রাউন্ডের মাঠে। প্রায় পাঁচ হাজারের বেশি মানুষ সেখানে অংশ নেবেন বলে আশা করছেন এর পরিচালনা পরিষদের নেতারা।
 গত বছরের মতো এবারও খোলা জায়গায় প্লে গ্রাউন্ডে সকালে জামাত হবে একটি। এ জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। তবে বৃষ্টি হলে মসজিদে ঈদের নামাজের ব্যবস্থা করার প্রস্তুতি রয়েছে। সেই ক্ষেত্রে চারটি জামাত অনুষ্ঠিত হতে পারে। বৃষ্টি হলে মসজিদে প্রথম জামাত সকাল সাতটায়, দ্বিতীয় জামাত সকাল আটটায়, তৃতীয় জামাত সকাল নয়টায় এবং চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। তিনি বলেন, জামাতে আসা শিশুদের জন্য থাকবে কটন ক্যান্ডি ও বেলুন।
জ্যাকসন হাইটসের ডাইভারসিটি প্লাজায় নিউইয়র্ক ঈদগাহর উদ্যোগে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে পাঁচটি। নিউইয়র্ক ঈদগাহ ও মোহাম্মদী সেন্টারের উদ্যোগে প্রতি এক ঘণ্টা পরপর ঈদের জামাত হবে। বৃষ্টি হলে কাবাব কিংয়ের দোতলায় ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে পরপর পাঁচটি জামাতের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান ইমাম কাজী কাইয়্যূম। তিনি বলেন, আমরা প্রতিবছর ডাইভারসিটি প্লাজায় ঈদের নামাজের ব্যবস্থা করে থাকি। এবারও করছি। নামাজের জন্য ইতিমধ্যে অনুমতিও নেওয়া হয়েছে। আশা করা হচ্ছে, আবহাওয়া ভালো থাকবে। সেই হিসেবে ডাইভারসিটি প্লাজায়ই নামাজ হবে। ঈদের নামাজে অংশ নিতে কমিউনিটির সবাইকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, উম্মুল কুরার ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ঈদ হবে আগামী ১০ এপ্রিল। আশা করছি, এবার রোজা ৩০টি হবে। তিনি বলেন, এখনো যারা জাকাত ও ফিতরার অর্থ দেননি, তারা যেন দ্রুত দিয়ে দেন। কারণ এটি আগেভাগে পেলে ডিস্ট্রিবিউশন করতে সুবিধা হয়। কেউ যদি মনে করেন এই খাতে দেওয়া অর্থের জন্য তিনি ট্যাক্স ক্রেডিট নেবেন, তাহলে তারা অবশ্যই একটি নন-প্রফিট সংস্থার অর্গানাইজেশনে দান করবেন। তবে এতিম ও দরিদ্রদের এই অর্থ দেওয়া উত্তম। খেয়াল রাখতে হবে, জাকাত ও ফিতরার অর্থ যেন কোনো বিশেষ গোষ্ঠীর হাতে না যায়। আর অর্থদানের মানি রিসিট নিতে হবে, তাহলে প্রমাণ থাকবে।
বায়তুল ইসলাম মসজিদ অ্যান্ড কমিউনিটি সেন্টারের উদ্যোগে ঈদের জামাতের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানকার প্রধান ইমাম মাওলানা মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা এই ঈদে দুটি জামাতের আয়োজন করছি। প্রতিটি জামাতে দুই শতাধিক মানুষ নামাজ পড়তে পাবেন। আমাদের প্রথম জামাত হবে সকাল আটটায় এবং দ্বিতীয় জামাত হবে সকাল নয়টায়।
ওজনপার্কের আল ফুরকান মসজিদে ঈদের নামাজের ব্যবস্থা করা হবে ৭৭ অ্যান্ড গ্ল্যানেমার অ্যাভিনিউ, ওজনপার্কে। এখানে দুটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। সেখানকার পরিচালনা পরিষদের সভাপতি বদরুল হোসেন খান বলেন, একেকটি জামাতে আশা করছি দেড় হাজার থেকে দুই হাজার মানুষ অংশ নেবেন। পাশাপাশি বৃষ্টি হলে মসজিদে নামাজের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। বৃষ্টি হলে চারটি জামাত হবে। আমরা সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি, সেই সঙ্গে নামাজে আসার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।
আল কুবা ইসলামিক সেন্টার অব জ্যামাইকার উদ্যোগে সাউথ জ্যামাইকার পিএস ৫০ স্কুলের মাঠে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে প্রায় এক হাজার মানুষের নামাজের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখানে এবার পঞ্চমবারের মতো জামাত অনুষ্ঠিত হবে। বৃষ্টি হলে ঈদের জামাত হবে তিনটি। এর সঙ্গে সম্পৃক্ত কমিউনিটি লিডার এবং কমিউনিটি বোর্ড ১২ এর এরিয়া চেয়ার মোহাম্মদ আলী বলেন, এবার পঞ্চমবারের মতো এখানে ঈদের নামাজের ব্যবস্থা করছি। আশা করছি, কমপক্ষে এক হাজারের বেশি মানুষ জামাতে উপস্থিত হয়ে নামাজ পড়বেন। গত ঈদে এখানে এক হাজারের বেশি মানুষ জামাতে অংশ নেন। এবারও আশা করছি তেমনই হবে অথবা এর চেয়ে বেশি মানুষ ঈদের জামাতে অংশ নেবেন। নামাজের চূড়ান্ত সময়সূচি আমরা আর কয়েক দিন পর জানিয়ে দেব।
দারুস সালাম মসজিদে ঈদের জামাতের আয়োজন করা হয়েছে। মসজিদের ভেতরে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। চারটি জামাত অনুষ্ঠিত হতে পারে।
ইস্ট এলমহার্স্টে ইস্ট এলমহার্স্ট জামে মসজিদ অ্যান্ড মুসলিম সেন্টারের উদ্যোগে পিএস ১২৭ এর মাঠে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। বৃষ্টি হলে প্রস্তুতি হিসেবে মসজিদের ভেতরে দুটি জামাতের ব্যবস্থা করা হতে পারে। আয়োজকেরা বড় পরিসরে ঈদের নামাজের আয়োজন করছেন। আশা করছেন, এখানকার স্থানীয় মানুষের পাশাপাশি আশপাশের এলাকা থেকেও মুসল্লিরা ঈদের নামাজে শরিক হবেন। 
ওজনপার্কের বড় জামাত অনুষ্ঠিত হবে আল আমান মসজিদে। সেখানেও বিপুলসংখ্যক মানুষ জামাতে অংশ নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এ ছাড়া ওজনপার্কের ফুলতলী জামে মসজিদে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে।
ব্রুকলিনে বায়তুল জান্না জামে মসজিদ অ্যান্ড মুসলিম কমিউনিটি সেন্টারের উদ্যোগে ব্রুকলিনের ৫৬৯ মাকডোনাল্ড অ্যাভিনিউ সিটিতে খোলা রাস্তায় ঈদের নামাজের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বৃষ্টি না হলে সেখানে ঈদের জামাত হবে একটি। এটি হতে পারে সকাল নয়টায়। বৃষ্টি হলে ঈদের জামাত হবে পরপর ছয়টি। প্রতি আধঘণ্টা পরপর ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানান সেখানকার পরিচালনা পরিষদের নেতা মো. দিদারুল আলম। তিনি বলেন, আমরা প্রতিবছরই এখানে নামাজের ব্যবস্থা করি। পাঁচ থেকে ছয় হাজার মানুষ ঈদের নামাজে শরিক হবেন বলে আমরা আশা করছি। আমরা প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছি।
ব্রঙ্কসে বাংলাবাজার জামে মসজিদের উদ্যোগে খোলা আকাশের নিচে ঈদুল ফিতরের বিশাল জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এটি হবে পিএস ১০৬ স্কুলের প্লে গ্রাউন্ডে। যারা নামাজ পড়তে আসবেন, তাদের জায়নামাজ নিয়ে আসতে হবে। মহিলাদের জন্য ঈদের জামাতের ব্যবস্থা রয়েছে। বৃষ্টি হলে মসজিদে ঈদের একাধিক জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
রিয়াজুল জান্নাহ ইসলামিক সেন্টার ইনকের উদ্যোগে জ্যামাইকার মারকোনি পার্কের পিএস-৪৮-এ ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এটি ১৫৭ স্ট্রিট এবং ১০৮ অ্যাভিনিউ। সকল মুসলমানকে নামাজ আদায় করার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। জানা গেছে, নামাজে মুসল্লিদের নিজস্ব জায়নামাজ নিয়ে যেতে হবে। যদি কারও চেয়ার লাগে, তাকে চেয়ার নিয়ে যেতে হবে। পুরুষদের জন্য গেট নম্বর ১, ১০৮ অ্যাভিনিউ ১৫৬/১৫৭ স্ট্রিট এবং মহিলাদের জন্য গেট নম্বর ২ ও ৩, গেট ৩ স্কুলের পাশে।
এ ছাড়া অন্যান্য মসজিদে খোলা স্থানে নামাজের সব প্র্রস্তুতি রয়েছে। পাশাপাশি বৃষ্টির জন্য প্রস্তুতি রয়েছে ঈদের নামাজ মসজিদের ভেতরে করার। সে ক্ষেত্রে একাধিক জামাত অনুষ্ঠিত হবে। জ্যাকসন হাইটসে আল নূর ইসলামিক সেন্টার, আল নূর ইসলামিক সেন্টার শরিয়া বোর্ড নিউইয়ক, নর্থ ব্রঙ্কস ইসলামিক সেন্টার, পার্কচেস্টার জামে মসজিদ, বাংলা বাজার জামে মসজিদ, বাংলাদেশ মুসলিম সেন্টার, মোহাম্মদী সেন্টার, দারুস সালাম, দারুল উলম, ইকনা মসজিদের উদ্যোগে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এ ছাড়া বিভিন্ন এলাকার বিভিন্ন মসজিদে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। নিউইয়র্কে বেশির ভাগ মসজিদে চলতি বছর সকাল সাতটা থেকে সকাল নয়টায় জামাতের জন্য সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রায় সব জায়গাতেই খোলা স্থানে, মাঠে, বিভিন্ন স্কুলের মাঠে ঈদের নামাজের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। যেসব এলাকায় মুসলিমরা কম ও মসজিদের সামনে খোলা জায়গা নেই, তবে মসজিদ বড়, সেখানে মসজিদের ভেতরে একাধিক জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
 

শেয়ার করুন: