শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

সাপ্তাহিক নবযুগ :: Weekly Nobojug

রাশার গুণগ্রাহীর সংখ্যা কি ড. ইউনূসের চাইতে বেশি

নাজমুল আহসান, সাংবাদিক

আপডেট: ২১:২৫, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩

রাশার গুণগ্রাহীর সংখ্যা  কি ড. ইউনূসের  চাইতে বেশি

নাজমুল আহসান, সম্পাদক, সাপ্তাহিক পরিচয়, নিউইয়র্ক।

“সাংবাদিকতার নীতিতে কারো ‘বিরুদ্ধে’ খবর ছাপা হয়, তাঁর মতামতটিও প্রকাশ করা প্রয়োজন-এমন রীতি সাংবাদিকতার কোন বইয়ে লেখা আছে জানি না। সম্পাদক যদি ‘মনে’ করেন খবরটি তথ্যনির্ভর এবং পাঠকদের তা জানা দরকার, তখন তিনি তা ছাপাতে পারেন। অভিযুক্ত লোক প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ পাঠাতে পারেন। সম্পাদক প্রতিবাদ ‘যথোপযুক্ত’ মনে করলে ছাপাতে পারেন, আবার নাও পারেন। অভিযুক্ত লোক তাতে সন্তুষ্ঠ না হলে আইনের আশ্রয় নিতে পারেন।

আমি খোঁজ নিয়ে জেনেছি এবং নবযুগের রিপোর্টেও উল্লেখ রয়েছে, পত্রিকার পক্ষ থেকে আখতার আহমেদ রাশার সাথে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়েছে, তিনি রেসপন্স করেননি।

তাছাড়া ফুলেশ্বরী বেশ কিছুদিন ধরে নিউইয়র্কে আখতার আহমেদ রাশার জানাশোনা আছে, এমন কয়েকজনের সাথে যোগাযোগ করে তাঁর অভিযোগ জানাতে চেয়েছেন, কেউই সাড়া দেয়নি।

তাই তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বেছে নিয়েছেন। নবযুগ বাংলাদেশের একজন শ্রদ্ধেয় শিল্পীর কন্যার অভিযোগ দায়িত্ব নিয়ে প্রমাণসহ ছেপেছে মাত্র। আখতার আহমেদ রাশার গুণগ্রাহীর উদাহরণ টানা হয়েছে। খুব জানতে ইচ্ছে করছে আখতার আহমেদ রাশার গুণগ্রাহীর সংখ্যা কি নোবেল বিজয়ী ড. ইউনুসের চাইতে বেশি?”

নিউইয়র্কে বিপার কর্মকর্তা এ্যানি ফেরদৌস ফেসবুকে লিখেছেন, ‘বিজ্ঞাপন না দিলে তো কোন খবরই আসে না পত্রিকায় আর এমন রসালো খবর বিজ্ঞাপন ছাড়াই স্থান করে নিল পত্রিকার প্রথম পাতায়’। এ্যানি ফেরদৌসের এমন স্ট্যাটাসের পর আমার খুব জানতে ইচ্ছে করছে নিউইয়র্কের সাপ্তাহিক ঠিকানা, সাপ্তাহিক বাঙালীতে এতোদিন বিপার যেসব খবর ছাপা হয়েছে, সেগুলো কি বিজ্ঞাপনের বিনিময়ে ছাপা হয়েছে?

 লেখক: সম্পাদক, সাপ্তাহিক পরিচয়, নিউইয়র্ক।

শেয়ার করুন: