
ছবি: সংগৃহীত
মালিক ৩-কের শিক্ষার্থী। স্কুলে থাকার সময় সপ্তাহে তার তিন তিন স্পিচ থেরাপি এবং সপ্তাহে দুই দিন অকুপেশনাল থেরাপি পাওয়ার কথা। কিন্তু চলতি বছর সে কোনো সার্ভিসই এক দিনের জন্যও পায়নি। তার মা মানিক ফ্রাঙ্কলিন বলেন, ‘তার কথা বলার সমস্যা আছে। সে লিখতেও পারে না কিংবা তার যা যা করার কথা, তাও পারে না।’
ইন্ডিভিলুয়ালাইজড এডুকেশন প্রোগ্রাম বা আইইপি থাকা প্রি-কে এবং ৩-কের প্রায় ২৫ হাজার শিক্ষার্থীর একজন হলো মালিক। এসব শিশুর অনেকে সাধারণ শিক্ষার ক্লাসে যোগ দিতে পারে। তবে তা তাদের করতে হবে স্পিচ, অকুপেশনাল বা দৈহিক থেরাপির মতো ম্যান্ডেটভুক্ত সার্ভিসের সহায়তা ছাড়াই।
অ্যাডভোকেটস ফর চিল্ডেনের আর্লি চাইল্ডহুড প্রজেক্টের পরিচালক বেটি বায়েজ-মেলো বলেন, ‘এসব থেরাপির মাধ্যমে শিশুরা অন্যদের মতো শেখার সুযোগ পায়। এসব এসব সহায়তা লাভ করা এসব শিশুর অধিকার।’
তিনি বলেন, এসব শিশু এবার এক দিনও পরিষেবাগুলো পায়নি।
মালিক এখন ফিজিক্যাল থেরাপি পায় এবং একজন বিশেষ শিক্ষা শিক্ষক তার কাছে আসে। কিন্তু স্পিচ ও অকুপেশনাল থেরাপির বেলায় কোনো কিছুই নেই বলে শিক্ষা বিভাগ তার মাকে জানিয়েছে। এর কারণ হলো শিক্ষা বিভাগের কাছে কোনো থেরাপিস্ট নেই।
এক বিবৃতিতে ডিওইর মুখপাত্র জানিয়েছেন, যোগ্য বিশেষ শিক্ষা প্রদানকারীর সংকট প্রকট।